প্রথম অভিযানে সাফল্যের পর টো টো কোম্পানীর যখন তেমন কিছু করার নেই, তখন সিদ্ধান্ত হয় সুন্দরবন ভ্রমণের। অনেক কসরৎ করে বাবা-মাকে রাজি করায় তমাল, নাসের, পিটু আর মেঘা। কিন্তু... কিন্তু সুন্দরবনে যাওয়ার দিনই ঘটে ঘটনাটা। যখন তারা আসে উঠবে ঠিক তার আগে খবরটা পাওয়ায়।
তমালদের স্কুলের সাবেক পিয়ন ডায়মন্ড জুট মিলের...
আরো পড়ুন
প্রথম অভিযানে সাফল্যের পর টো টো কোম্পানীর যখন তেমন কিছু করার নেই, তখন সিদ্ধান্ত হয় সুন্দরবন ভ্রমণের। অনেক কসরৎ করে বাবা-মাকে রাজি করায় তমাল, নাসের, পিটু আর মেঘা। কিন্তু... কিন্তু সুন্দরবনে যাওয়ার দিনই ঘটে ঘটনাটা। যখন তারা আসে উঠবে ঠিক তার আগে খবরটা পাওয়ায়।
তমালদের স্কুলের সাবেক পিয়ন ডায়মন্ড জুট মিলের শ্রমিক বাবুল দপ্তরি খুন হয়েছে। বর্তমান পিয়ন মােখতার ভাই খবরটা দেন। সুন্দরবন যাত্রা বাতিল করেন ছােট কাকু। সিদ্ধান্ত হয় বাবুল দপ্তরি খুব রহস্যর কিনারা করবে তারা। কিন্তু মামলা তাে খুনের! দু-একজনের মধ্যে এ নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব কাজ করে। তবে শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত হয় কাজটা করবে তারা। ছােট কাকুর নেতৃত্বে মাঠে নামে টো টো কোম্পানী।
সাংবাদিক বেশ ধরে প্রথমেই পুলিশের সঙ্গে খাতির করে ফেলে ছােট কাকু।
শ্রমিক নির্বাচনকে সামনে রেখে এই খুনের ঘটনা নিয়ে জট পাকাতে থাকে নানা রহস্য। সন্দেহের আঙুল প্রথমেই ওঠে নির্বাচনের দুই প্রার্থী লতিফ মুন্সি আর মালেক খানের দিকে। অন্যদিকে বাবুল দপ্তরির স্ত্রী কাউকে আসামি না করে হত্যা মামলা করে।
ডায়মন্ড জুট মিলের মালিক সুলায়মান চৌধুরী জানিয়ে দেন রাজনৈতিক কারণে এভাবে শ্রমিক খুনের ঘটনা ঘটতে থাকলে মিল বন্ধ করে দেবেন তিনি। শ্রমিকদের মধ্যে বাড়তে থাকে অসন্তোষ। শ্রমিক নির্বাচনের দুই প্রার্থীকে গ্রেফতার করার জন্য নানা জায়গা থাকে আসতে থাকে চাপ। এসবের মধ্য দিয়েই আসল খুনির খােজে কাজ করতে থাকে টো টো কোম্পানী। এবং এক সময়ে সফলও হয় তারা।
কম দেখান