ঘটনার শুরু আশি-নব্বইয়ের দশকে। যদিও তা বিংশ শতাব্দীতে এসে শেষ হয়েছে। চার বোনের মধ্যে তিন বোন অত্যন্ত রূপবতী। বাবা-মা তাদের স্কুলে পাঠান একটু বড় করেই।
বোনদের মধ্যে রামিসা সবচেয়ে বেশি রূপবতী। শুধু যে রূপবতী, তা নয়, বলা চলে বাবা-মার বাধ্য সন্তানও। তার স্বপ্নও বাধ্য সন্তান হিসেবেই জীবনটা অতিবাহিত করা।
কিন্তু নিয়তির চক্র...
আরো পড়ুন
ঘটনার শুরু আশি-নব্বইয়ের দশকে। যদিও তা বিংশ শতাব্দীতে এসে শেষ হয়েছে। চার বোনের মধ্যে তিন বোন অত্যন্ত রূপবতী। বাবা-মা তাদের স্কুলে পাঠান একটু বড় করেই।
বোনদের মধ্যে রামিসা সবচেয়ে বেশি রূপবতী। শুধু যে রূপবতী, তা নয়, বলা চলে বাবা-মার বাধ্য সন্তানও। তার স্বপ্নও বাধ্য সন্তান হিসেবেই জীবনটা অতিবাহিত করা।
কিন্তু নিয়তির চক্র বলে একটা কথা আছে। সেই চক্রে পড়েই হয়তো জিয়াদের সাথে দেখা হওয়া, চোখে চোখ রাখা, মুগ্ধতা আর ভালোলাগা। রামিসা কখনো চায় না এই ভালোলাগাকে ভালোবাসায় রূপ দিতে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত রামিসা কি পেরেছিল নিজেকে জিয়াদের কাছ থেকে দূরে রাখতে? নাকি নিয়তির চক্রে রামিসা আত্মসমর্পণ করেছিল জিয়াদের কাছে? নিয়তির এই টানাপোড়েন নিয়েই এই উপন্যাস 'মন বঁধুয়া'।
কম দেখান