ছোমেদ আশায় বুক বেঁধে রেখেছে আবার এই রুটে লঞ্চ চলাচল শুরু হবে। এই অপরূপকাঠি লঞ্চঘাট জমজমাট হয়ে উঠবে। মানুষের মেলা বসবে। আগে এই হুলারহাট-ঢাকা রুটে আটটি লঞ্চ চলত। এখন দুটি লঞ্চ চলে। ছোমেদ শুনেছে, প্রয়োজনীয় সংখ্যক যাত্রী না পেলে এই লঞ্চঘাট থাকবে না। ছোমেদ ওসব নিয়ে ভাবতে পারে না, আতঙ্কিত...
আরো পড়ুন
ছোমেদ আশায় বুক বেঁধে রেখেছে আবার এই রুটে লঞ্চ চলাচল শুরু হবে। এই অপরূপকাঠি লঞ্চঘাট জমজমাট হয়ে উঠবে। মানুষের মেলা বসবে। আগে এই হুলারহাট-ঢাকা রুটে আটটি লঞ্চ চলত। এখন দুটি লঞ্চ চলে। ছোমেদ শুনেছে, প্রয়োজনীয় সংখ্যক যাত্রী না পেলে এই লঞ্চঘাট থাকবে না। ছোমেদ ওসব নিয়ে ভাবতে পারে না, আতঙ্কিত হয়। এই লঞ্চ, লঞ্চঘাট, লঞ্চের সাইরেন, ভ্রাম্যমাণ দোকানিদের হাঁকডাক, জনারণ্য, কোলাহল না থাকলে সে কী নিয়ে বাঁচবে? এই সন্ধ্যা নদীর তীরে অপরূপকাঠি লঞ্চঘাট তার জীবনের সাথে জড়িয়ে আছে। সব একনিমেষে মুছে যাবে! কত স্মৃতি, কত গান, কত অপূর্ব অনুভবÑ স্মৃতি হয়ে মিলিয়ে যাবে বাতাসে?
কম দেখান